Saturday, September 23, 2017

Adobe Premiere Pro CC 2016 Full Version FREE Download - Get Into PC (crack)

Adobe premiere pro cc free download

System Requirements:
Intel Core2 Duo or AMD Phenom II processor; 64-bit support required
4GB of RAM (8GB recommended)
4GB of available hard-disk space for installation; additional free space required during installation (cannot install on removable flash storage devices)
1,280×800 display with OpenGL 2.0–compatible graphics card
Windows 7 with Service Pack 1, Windows 8, or Windows 8
Adobe premiere pro cc free download.This guide will be straightforward and brief on how you cant activate Adobe Premiere Pro CC for free. Activating Adobe product with crack is very safe, not that Activating with an Adobe Premiere Pro serial key is not good.. Unless you want to get silly notification updates. Using Adobe Adobe Premiere Pro crack will automatically block does update and giving you access to your Adobe product even if your trial period is over. Now a guide to install and activate your Adobe product with our Adobe Premiere Pro keygen.


একবার এক্টিভ করে আজীবন চালাতে চাইলে নিচের ভিডিওটির সাহায্য নিতে পারেন

Friday, September 15, 2017

How to Get a Custom URL On Youtube? Youtube.com/ Your name (Bangla Tuto...

আজকের ভিডিওতে আমি দেখাবো কিভাবে একটি ইউটিউব চ্যানেলের জন্য কাস্টম ইউআরএল তৈরি করতে হয়। মনে রাখবেন কাস্টম ইউআরএল একবারই করা যায়। তাই যেটাই দেবেন, ভেবে চিন্তে দেবেন।






Follow this video to get a custome url on your youtube channel



Thursday, September 14, 2017

আমি আপনাদের পরিচয় করিয়ে দিব একটি দারুন সফটওয়ারের সাথে যার সাহায্য আপনি কোন প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ জানা ছাড়াই কার্টুন বানিয়ে ফেলতে পারবেন।

                                   নিচের ভিডিওটি দেখুন


Wednesday, September 13, 2017

দেখুন কিভাবে কাটুন ভিডিও বানাতে হয় Download + Video Tutorial

সবাইকে সালাম ও আন্তরিক মোবারকবাদ জানিয়ে আমি আমার টিউনটি শুরু করছি।সবাই নিশ্চি ভালো আছেন।আজকে আমি কামরুজ্জামান সোহাগ আপনাদের পরিচয় করিয়ে দিব একটি দারুন সফটওয়ারের সাথে যার সাহায্য আপনি কোন প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ জানা ছাড়াই কার্টুন বানিয়ে ফেলতে পারবেন।

সফটওয়ারটিতে অনেক সুবিধা আছে।আপনি কোন কিছু জানা ছাড়া আস্তে আস্তে কার্টুন মুভি বানাতে পারবেন।
সফটওয়্যার অনেক ভাষা সমর্থন করে এবং উইন্ডোজ 7 সহ বিভিন্ন অপারেটিং সিস্টেম, সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ যা “eSpeak” বক্তৃতা ইঞ্জিন ব্যবহার করে।
যাই হোক সফটওয়ারটিতে অনেক ভাষার কার্টুন বানানো যাবে।এমনকি আপনি বড় আকারের কার্টুন মুভিও বানাতে পারবেন।
সফটওয়ারটির সাইজ ও কম

সফটওয়ারটির ডাউনলোড লিংক:- এখানে ডাউনলোড


সফটওয়ারটি ডাউনলোড করার পুর্বে বিস্তারিত জানতে নিচের ভিডিওটি দেখুন


Thursday, September 7, 2017

আপনি কি আপনার বন্ধুর facebook id hack করতে চান!!!দেখে নিন কিভাবে hack করবেন আপনার বন্ধুর facebook id!!! না দেখলে চরম জিনিস মিস করবেন!!!

আসুন আজকে আপনাদেরকে একটু খারাপ কাজ শিখাইঃ

কিভাবে আপনার বন্ধুর ফেসবুক আইডি হ্যাক করবেন?

ধরুন আপনি আপনার বন্ধুর আইডি হ্যাক করবেন। কিন্তু কিভাবে?

ধরলাম, আপনার বন্ধু মাঠে খেলতেছে তার ফোনটা আপনার কাছে। এবার আপনি আপনার বন্ধুর ফোনে ডাটা অন করুন। এবার আপনার বন্ধুর ফেসবুক আইডি যদি Opera mini, uc browser এ লগিন করা থাকে তাহলে সেই ব্রাউজারে ঢুকে লগিন থাকা আইডিটা লগ আউট আবার লগিন ইন লেখাতে কিল্ক করুন।

এবার সরাসরি এড্ড্রেস বারে গিয়ে লেখুনঃ
Facebook.com/Hacked
এরপর Confim your account এ কিল্ক করলে আপনার কাছ থেকে New Password চাইবে।
আপনি নতুন পাসওর্য়াড দিয়ে Continue এ কিল্ক করে Account activity দিয়ে বেরিয়ে আসুন

এবার আপনার ফোনে আপনার বন্ধুর আইডিটি লগিন করুনঃ

Email এ দিবেনঃ Id code or user name, অথবা যদি আপনার বন্ধুর ইমেল অথবা ফোন নাম্বার যেটা জানেন সেটা দিন
এবং Password এ আপনার দেওয়া New Password টা দিন

এবার আপনার ফোনে আপনার বন্ধুর আইডিটা লগিন হয়ে যাবে। এরপর ইচ্ছা মতো New e-mail এড করে আগের ইমেল অথবা ফোন নাম্বারটা রিমুভ করে দিন। তাহলে আপনার বন্ধু তার আইডিতে আর ঢুকতে পারবেনা।

Wednesday, September 6, 2017

এন্ড্রয়েডের প্যার্টান লক ভুলে গেছেন। খুলে ফেলুন খুব সহজে।


সমাধান-
 এসময় আপনাকে ফ্যক্টরী রিষ্টোর করতে হয়। বলে রাখা ভালে যে আপনার পুরো মোবাইল ফরমেট নিয়ে নিবে। ইন্সটল করা সফটওয়্যারে, ফোন নাম্বার, মেসেজ কিছুই থাকবে না। জেনে নিন কিভাবে সিষ্টেম হার্ড রিসেট করবেন, 

1. প্রথমে নিশ্চিত হয়ে নিন যে আপনার ডিভাইসে পর্যাপ্ত চার্জ মজুত আছে, যাতে প্রসেসটি চলাকালীন সেট বন্ধ হয়ে না যায়। 

2. ডিভাইস বন্ধ করুণ এবং চালু করার সময় Volume up+power button অথবা Down+power button একসাথে প্রেস করে সেট অন করুণ। 

এটা আপনাকে রিকোভারী মুডে নিয়ে যাবে রিকোভারী মুডে যাওয়ার জন্যে এটা ছাড়াও বিভিন্ন কোম্পানীর সেটে আরো কিছু কম্বিনেশন কাজ করতে পারে 
সেগুলো হলো: 

১. Volume Down + Volume Up + Power button. 
২. Volume Down + Power button. 
৩. Volume Up + Power button. 
৪. Volume Up + Home + Power button. 
৫. Volume Up + Camera button. 
৬. Home + Camera button. 
৭. Home + Power button 

আমি নিশ্চিত উপরের ৭টির যেকোন একটি কম্বিনেশন কাজ করবেই: কম্বিনেশন দিয়ে ডিভাইস অন করার পর রিকোভারী মুড এ যাবেন “Wipe Data / Factory Reset” সিলেক্ট করুণ, এক্ষেত্রে ভলিউম আপ ডাউন কি দিয়ে সিলেকশনের কাজ করতে হবে। এর পর নো এবং ‘ইয়েস’ এর মধ্য থেকে ‘ইয়েস’ সিলেক্ট করুণ। 


কেমন লাগলো আমার পোষ্ট কমেন্টে জানাবেন। ধন্যবাদ।সবাই ভাল থাকবেন।

facebook

পড়া মনে থাকে না? তারাতারি দেখুন। সঠিকভাবে করলে কাজ করবেই!!!! ১০০%

আমাদের সকল এর কাছে এ পড়া মনে রাখা জিবনের বড় চালেজ্ঞ।তো সবার উপকার এর জন্য আমি কামরুজ্জামান সোহাগ আজকে কিছু টিপ্সস সংরহ করে আপনাদের সাথে শেয়ার করছে।আগে এ বলে রাখে এই তা আমার নিজের পোস্ট না।সবার কল্লান এর জন্য শেয়ার করছি।


নিজের কাজগুলো লিখে রাখুন

স্মৃতিশক্তি বাড়ানোর একটা সহজ উপায় হলো নিজের মতো করে কাজের রুটিন তৈরি করা এবং তা মেনে চলা। রুটিন পালন করে কোনো কাজ করলে মস্তিষ্ক অনেক বেশি মনে রাখতে পারে।

‘ব্রেন গেম’ খেলা

ভিডিও গেম নয়, খেলতে হবে ‘ব্রেন গেম’। ইন্টারনেটে এ ধরনের গেমের ভিডিও দেখা যেতে পারে। কিন্তু এই খেলা ভালো লাগতে হবে। শুধু স্মৃতিশক্তি বাড়ানোর জন্য খেললে লাভ হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম। এ ক্ষেত্রে প্রতিদিন সকালে ‘শব্দজট’ খেলার অভ্যাস করা যেতে পারে। 


পর্যাপ্ত পানি ও দুধ পান

খাদ্যাভ্যাসের সঙ্গে স্মৃতিশক্তির সম্পর্ক ঘনিষ্ঠ। এ ক্ষেত্রে ফাস্ট ফুডজাতীয় খাবার এড়িয়ে চলতে হবে। গরুর দুধ ও পানি বেশি করে খেতে হবে।


একই পথে বাড়ি ফেরা নয় অফিস কিংবা কর্মস্থল থেকে প্রতিদিন একই পথে বাড়ি ফেরার অভ্যাসটা বদলাতে হবে।


বাড়ি ফেরার রাস্তা কয়েকটা থাকলে একেক দিন একেকটা ব্যবহার করা যেতে পারে। এতে স্মৃতিশক্তি বাড়ে বলে গবেষণায় প্রমাণ মিলেছে। নতুন কিছু শেখার চেষ্টা নতুন কোনো কাজ শেখার চেষ্টা করলে স্মৃতিশক্তি বাড়ে। এই যেমন, কাগজের পেন তৈরি করা শেখা যেতে পারে। এতে স্মৃতিশক্তি বাড়বে। মানসিক চাপ থেকে এড়িয়ে চলতে হবে। মানসিক চাপ বাড়লে স্মৃতিশক্তি কমতে শুরু করে। বন্ধু ও পরিচিতের সংখ্যা বাড়ালেও উপকার মিলবে।।


ইসলামিক উপায় 

১. ইখলাস বা আন্তরিকতা: যে কোনো কাজে সফলতা অর্জনের ভিত্তি হচ্ছে ইখলাস বা আন্তরিকতা। আর ইখলাসের মূল উপাদান হচ্ছে বিশুদ্ধ নিয়ত। নিয়তের বিশুদ্ধতার গুরুত্ব সম্পর্কে উস্তাদ খুররাম মুরাদ বলেন,।
“উদ্দেশ্য বা নিয়ত হল আমাদের আত্মার মত অথবা বীজের ভিতরে থাকা প্রাণশক্তির মত। বেশীরভাগ বীজই দেখতে মোটামুটি একইরকম, কিন্তু লাগানোর পর বীজগুলো যখন চারাগাছ হয়ে বেড়ে উঠে আর ফল দেওয়া শুরু করে তখন আসল পার্থক্যটা পরিস্কার হয়ে যায় আমাদের কাছে। একইভাবে নিয়ত যত বিশুদ্ধ হবে আমাদের কাজের ফলও তত ভালো হবে।” 
এ প্রসঙ্গে আল্লাহ তা’আলা বলেন, “তাদেরকে এছাড়া কোন নির্দেশ করা হয়নি যে, তারা খাঁটি মনে একনিষ্ঠভাবে আল্লাহর এবাদত করবে, নামায কায়েম করবে এবং যাকাত দেবে। এটাই সঠিক ধর্ম।” [সূরা আল-বায়্যিনাহঃ ৫] তাই আমাদের নিয়ত হতে হবে এমন যে, আল্লাহ আমাদের স্মৃতিশক্তি যেনো একমাত্র ইসলামের কল্যাণের জন্যই বাড়িয়ে দেন। ।


২. দু’আ ও যিকর করা: আমরা সকলেই জানি আল্লাহর সাহায্য ছাড়া কোনো কাজেই সফলতা অর্জন করা সম্ভব নয়। এজন্য আমাদের উচিত সর্বদা আল্লাহর কাছে দু’আ করা যাতে তিনি আমাদের স্মৃতিশক্তি বাড়িয়ে দেন এবং কল্যাণকর জ্ঞান দান করেন। এক্ষেত্রে আমরা নিন্মোক্ত দু’আটি পাঠ করতে পারি, “হে আমার পালনকর্তা, আমার জ্ঞান বৃদ্ধি করুন।” [সূরা ত্বা-হাঃ ১১৪] তাছাড়া যিকর বা আল্লাহর স্মরণও স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা’আলা বলেন, “…যখন ভুলে যান, তখন আপনার পালনকর্তাকে স্মরণ করুন…” [সূরা আল-কাহ্‌ফঃ ২৪] তাই আমাদের উচিত যিকর, তাসবীহ (সুবহান আল্লাহ), তাহমীদ (আলহামদুলিল্লাহ), তাহলীল (লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ) ও তাকবীর (আল্লাহু আকবার) – এর মাধ্যমে প্রতিনিয়ত আল্লাহকে স্মরণ করা।।


৩. পাপ থেকে দূরে থাকা: প্রতিনিয়ত পাপ করে যাওয়ার একটি প্রভাব হচ্ছে দুর্বল স্মৃতিশক্তি। পাপের অন্ধকার ও জ্ঞানের আলো কখনো একসাথে থাকতে পারে না। ইমাম আশ-শাফি’ঈ (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, “আমি (আমার শাইখ) ওয়াকীকে আমার খারাপ স্মৃতিশক্তির ব্যাপারে অভিযোগ করেছিলাম এবং তিনি শিখিয়েছিলেন আমি যেন পাপকাজ থেকে নিজেকে দূরে রাখি। তিনি বলেন, আল্লাহর জ্ঞান হলো একটি আলো এবং আল্লাহর আলো কোন পাপচারীকে দান করা হয় না।” আল-খাতীব আল-জামী'(২/৩৮৭) গ্রন্থে বর্ণনা করেন যে ইয়াহইয়া বিন ইয়াহইয়া বলেনঃ “এক ব্যক্তি মালিক ইবনে আনাসকে প্রশ্ন করেছিলেন, ‘হে আবদ-আল্লাহ, আমার স্মৃতিশক্তিকে শক্তিশালী করে দিতে পারে এমন কোন কিছু কি আছে? তিনি বলেন, যদি কোন কিছু স্মৃতিকে শক্তিশালী করতে পারে তা হলো পাপ করা ছেড়ে দেয়া।’” যখন কোনো মানুষ পাপ করে এটা তাকে উদ্বেগ ও দুঃখের দিকে ধাবিত করে। সে তার কৃতকর্মের ব্যাপারে ব্যতিব্যস্ত হয়ে পড়ে। ফলে তার অনুভূতি ভোঁতা হয়ে যায় এবং জ্ঞান অর্জনের মতো কল্যাণকর ‘আমল থেকে সে দূরে সরে পড়ে। তাই আমাদের উচিত পাপ থেকে দূরে থাকার জন্য সর্বাত্মক চেষ্টা করা। ।


৪. বিভিন্ন উপায়ে চেষ্টা করা: একটু গভীরভাবে লক্ষ্য করলে আমরা দেখবো যে, আমাদের সকলের মুখস্থ করার পদ্ধতি এক নয়। কারো শুয়ে পড়লে তাড়াতাড়ি মুখস্থ হয়, কারো আবার হেঁটে হেঁটে পড়লে তাড়াতাড়ি মুখস্থ হয়। কেউ নীরবে পড়তে ভালোবাসে, কেউবা আবার আওয়াজ করে পড়ে। কারো ক্ষেত্রে ভোরে তাড়াতাড়ি মুখস্থ হয়, কেউবা আবার গভীর রাতে ভালো মুখস্থ করতে পারে। তাই আমাদের প্রত্যেকের উচিত নিজ নিজ উপযুক্ত সময় ও পারিপার্শ্বিক পরিবেশ ঠিক করে তার যথাযথ ব্যবহার করা। আর কুর’আন মুখস্থ করার সময় একটি নির্দিষ্ট মুসহাফ (কুর’আনের আরবি কপি) ব্যবহার করা। কারণ বিভিন্ন ধরনের মুসহাফে পৃষ্ঠা ও আয়াতের বিন্যাস বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে। একটি নির্দিষ্ট মুসহাফ নিয়মিত ব্যবহারের ফলে মস্তিষ্কের মধ্যে তার একটি ছাপ পড়ে যায় এবং মুখস্থকৃত অংশটি অন্তরে গভীরভাবে গেঁথে যায়। ।


৫. মুখস্থকৃত বিষয়ের উপর ‘আমল করা: আমরা সকলেই এ ব্যাপারে একমত যে, কোনো একটি বিষয় যতো বেশিবার পড়া হয় তা আমাদের মস্তিষ্কে ততো দৃঢ়ভাবে জমা হয়। কিন্তু আমাদের এই ব্যস্ত জীবনে অতো বেশি পড়ার সময় হয়তো অনেকেরই নেই। তবে চাইলেই কিন্তু আমরা এক ঢিলে দু’পাখি মারতে পারি। আমরা আমাদের মুখস্থকৃত সূরা কিংবা সূরার অংশ বিশেষ সুন্নাহ ও নফল সালাতে তিলাওয়াত করতে পারি এবং দু’আসমূহ পাঠ করতে পারি সালাতের পর কিংবা অন্য যেকোনো সময়। এতে একদিকে ‘আমল করা হবে আর অন্যদিকে হবে মুখস্থকৃত বিষয়টির ঝালাইয়ের কাজ। ।


৬. অন্যকে শেখানো: কোনো কিছু শেখার একটি উত্তম উপায় হলো তা অন্যকে শেখানো। আর এজন্য আমাদেরকে একই বিষয় বারবার ও বিভিন্ন উৎস থেকে পড়তে হয়। এতে করে ঐ বিষয়টি আমাদের স্মৃতিতে স্থায়ীভাবে গেঁথে যায়। ।


৭. মস্তিষ্কের জন্য উপকারী খাদ্য গ্রহণ: পরিমিত ও সুষম খাদ্য গ্রহণ আমাদের মস্তিষ্কের সুস্বাস্থ্যের জন্য একান্ত আবশ্যক। অতিরিক্ত খাদ্য গ্রহণ আমাদের ঘুম বাড়িয়ে দেয়, যা আমাদের অলস করে তোলে। ফলে আমরা জ্ঞানার্জন থেকে বিমুখ হয়ে পড়ি। তাছাড়া কিছু কিছু খাবার আছে যেগুলো আমাদের মস্তিষ্কের জন্য খুবই উপকারী। সম্প্রতি ফ্রান্সের এক গবেষণায় দেখা গিয়েছে যয়তুনের তেল চাক্ষুস স্মৃতি (visual memory) ও বাচনিক সাবলীলতা (verbal fluency) বৃদ্ধি করে। আর যেসব খাদ্যে অধিক পরিমাণে Omega-3 ফ্যাট রয়েছে সেসব খাদ্য স্মৃতিশক্তি ও মস্তিষ্কের কার্যকলাপের জন্য খুবই উপকারী। স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির জন্য অনেক ‘আলিম কিছু নির্দিষ্ট খাদ্য গ্রহণের কথা বলেছেন। ইমাম আয-যুহরি বলেন, “তোমাদের মধু পান করা উচিত কারণ এটি স্মৃতির জন্য উপকারী।” মধুতে রয়েছে মুক্ত চিনিকোষ যা আমাদের মস্তিষ্কের গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তাছাড়া মধু পান করার সাত মিনিটের মধ্যেই রক্তে মিশে গিয়ে কাজ শুরু করে দেয়। ইমাম আয-যুহরি আরো বলেন, “যে ব্যক্তি হাদীস মুখস্থ করতে চায় তার উচিত কিসমিস খাওয়া।” ।


৮. পরিমিত পরিমাণে বিশ্রাম নেয়া: আমরা যখন ঘুমাই তখন আমাদের মস্তিষ্ক অনেকটা ব্যস্ত অফিসের মতো কাজ করে। এটি তখন সারাদিনের সংগৃহীত তথ্যসমূহ প্রক্রিয়াজাত করে। তাছাড়া ঘুম মস্তিষ্ক কোষের পুণর্গঠন ও ক্লান্তি দূর করার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অন্যদিকে দুপুরে সামান্য ভাতঘুম আমাদের মন-মেজাজ ও অনুভূতিকে চাঙা রাখে। এটি একটি সুন্নাহও বটে। আর অতিরিক্ত ঘুমের কুফল সম্পর্কে তো আগেই বলা হয়েছে। তাই আমাদের উচিত রাত জেগে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দাওয়াহ বিতরণ না করে নিজের মস্তিষ্ককে পর্যাপ্ত বিশ্রাম দেওয়া। ।


৯. জীবনের অপ্রয়োজনীয় ব্যাপারসমূহ ত্যাগ করা: বর্তমানে আমাদের মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা কমে যাওয়া ও জ্ঞান অর্জনে অনীহার একটি অন্যতম কারণ হলো আমরা নিজেদেরকে বিভিন্ন অপ্রয়োজনীয় কাজে জড়িয়ে রাখি। ফলে কোনো কাজই আমরা গভীর মনোযোগের সাথে করতে পারি না। মাঝে মাঝে আমাদের কারো কারো অবস্থা তো এমন হয় যে, সালাতের কিছু অংশ আদায় করার পর মনে করতে পারি না ঠিক কতোটুকু সালাত আমরা আদায় করেছি। আর এমনটি হওয়ার মূল কারণ হচ্ছে নিজেদেরকে আড্ডাবাজি, গান-বাজনা শোনা, মুভি দেখা, ফেইসবুকিং ইত্যাদি নানা অপ্রয়োজনীয় কাজে জড়িয়ে রাখা। তাই আমাদের উচিত এগুলো থেকে যতোটা সম্ভব দূরে থাকা। ।


১০. হাল না ছাড়া: যে কোনো কাজে সফলতার একটি গুরুত্বপূর্ণ উপায় হলো হাল না ছাড়া। যে কোনো কিছু মুখস্থ করার ক্ষেত্রে শুরুটা কিছুটা কষ্টসাধ্য হয়। কিন্তু সময়ের সাথে সাথে আমাদের মস্তিষ্ক সবকিছুর সাথে মানিয়ে নেয়। তাই আমাদের উচিত শুরুতেই ব্যর্থ হয়ে হাল না ছেড়ে দিয়ে আল্লাহর উপর তাওয়াক্কুল করে চেষ্টা চালিয়ে যাওয়া 

Source: google

Tuesday, September 5, 2017

যে কোন লিখাকে উল্টো করে চমকে দিন আপনার বন্ধুদের

বন্ধুরা আমি কামরুজ্জামান সোহাগ চলুন সরাসরি কাজে নেমে পড়ি ।। 

আমার টিপসটা হচ্ছে ফেইসবুক বা অন্যকোন জায়গায় উল্টো স্টটাস কিভাবে দিবেন

১.সর্ব প্রথমে এখান ক্লিক করুন

এখানে গেলে নিচের মত দুটো ফাকাঁ বক্স পাবেন

প্রথমে বক্সে আপনার টেক্স লিখুন তারপর নিচের ছবির মত আমি লিখছি  Suhag550.com

এখন Fliftext লিখাতে ক্লিক করলে আপনার লিখা উল্টো হয়ে আসবে নিচের মত


এখন ঐ Text. কপি করে যেখানে ইচ্ছা পোস্ট করতে পারবেন । আজ এখানেই। শেষ আবার আসব পরে আল্লাহ হাফেজ ।

ফেসবুকের পাছওয়াড্ জানলেও কেও লগিং করতে পারবেনা

আসসালামু আলাইকুম। কামরুজ্জামান সোহাগ 
সকলে কেমন আছেন??? আশা করি ভালই আছেন

★★★ এখন থেকে পাসওয়ার্ড জানলেও কেউ ই লগ ইন করতে পারবেনা আপনার ফেসবুক আইডি তে।
তাহলে নিচের ধাপগুলা অনুসরণ করুন………….. 

১। প্রথমে ফেসবুকে লগ ইন করুন। 

২। Settings এ যান। ৩। Security এ যান।

৪। Login Approvals On এর ডানপাশে Enable এ ক্লিক করুন। 

৫। খালি বক্সে আপনার ফোন নাম্বার দিন। যেমনঃ 192******** ……. (0 দেয়া লাগবে না) 

৬। আপনার ফোনে একটা কোড যাবে। 

৭। বক্সে কোডটি সাবমিট করুন। 


★★★ এখন থেকে অন্যকোন মোবাইল বা পিসি ফেসবুকে দিয়ে আপনার ফেসবুকে লগ ইন করলে আপনার ফোনে কোড আসবে। তাই আপনার পাসওয়ার্ড জানলেও কেউ ঢুকতে পারবেনা। 

বিঃদ্রঃ কোড ছারা লগ ইন করতে পারবেন না তাই যেই নাম্বের এড করবেন ওটা অন রাখবেন।

Monday, September 4, 2017

Youtube Video S.E.O in (Bangla) | কিভাবে ইউটিউব ভিডিও Rank করবেন? || YouTube Video Optimization Tips

আমি কামরুজ্জামান সোহাগ ইউটিউব ভিডিও অপটিমাইজেশন নিয়ে খুব ভাল জানি না,নিজের কাজের জন্য স্টাডি করছি আর তাই সেখান থেকে কিছুটা সবার জন্য শেয়ার করছি। আশা করি আপনাদের উপকারে লাগবে। যেকোনো পরামর্শ সমাদরে গ্রহণ করা হবে।

গুগলের সার্চ রেজাল্টে কোনও ওয়েবসাইট বা নির্দিষ্ট পেজকে প্রথমে আনতে চাইলে যেমন সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশন করতে হয় ঠিক তেমনি ইউটিউবের সার্চ রেজাল্টে কোনও ভিডিও কে প্রথমে আনতে হলে ইউটিউব ভিডিও অপ্টিমাইজেশন করতে হয়। 

অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় নতুন কোনও ভিডিও পাবলিশ করার কিছুক্ষণ পরেই সেটা গুগলের সার্চ রেজাল্টে টপ শো করছে কিন্তু সেখান থেকে আবার খুব দ্রুত হারিয়েও যাচ্ছে, সেটা হয় শুধু মাত্র প্রপার অপ্টিমাইজেশনের অভাবে।

how to rank youtube video?



ইউটিউব ভিডিও অপ্টিমাইজেশন টিপস (Youtube Video Optimization Tips): 

নিম্নোক্ত ফ্যাক্টগুলো তখনই কাজে লাগবে যখন আপনার ভিডিওটি ভিওয়ারকে ভ্যালু দিতে পারবে। ভিডিওটি হতে হবে সুন্দর আর ইনফরমেটিভ। ইউটিউব ভিডিও র‍্যাঙ্কে আনতে “অনপেজ অপটিমাইজেশন ” আর “অফপেজ অপটিমাইজেশন” দুটোর গুরুত্ব রয়েছে। চলুন দেখা যাক ইউটিউব অপ্টিমাইজেশন কিভাবে করতে হয়। 
__________________________________________________

অনপেজ অপটিমাইজেশন (On Page Optimization): 

১. রিলেভেন্ট কিওয়ার্ডসঃ 
একটি ওয়েবসাইটের কিওয়ার্ডেরস মতই একটি ভিডিওর কিছু রিলেভেন্ট কিওয়ার্ডস থাকবে যেটা সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ! রিলেভেন্ট কিওয়ার্ডসের ভিডিও গুলোই সবসময় ইউটিউব সার্চে সবার উপরে প্রদর্শিত হয়। ভিডিও ডেসক্রিপশনের প্রথম ৫০ শব্দের মধ্যে সবচাইতে রিলেভেন্ট কিওয়ার্ড উল্লেখ করা জরুরি। 

২. ভিডিও টাইটেলঃ- 
ভিডিওর টাইটেলে সবচেয়ে টার্গেটেড কিওয়ার্ড দিতে হবে। টাইটেলে ভুল করে কোনওভাবেই ভিসিটরকে বিভ্রান্ত করা যাবেনা! কিওয়ার্ড দিয়ে টাইটেল শুরু করতে হবে আর খুব বেশি আকর্ষণীয় করতে হবে যেন দেখা মাত্রই বুঝা যায় এটাই সঠিক ভিডিও। কোনও ধারাবাহিক ভিডিওর ক্ষেত্রে প্রতিটা ভিডিওর টাইটেলে সিরিয়াল নাম্বার উল্লেখ করতে হবে,এতে এর আগের আর পরের সিরিয়ালের ভিডিওটি ইউটিউবের সাজেস্টেড ভিডিওস এ শো করাবে। 

৩. ভিডিও ট্যাগঃ 
রিলেভেন্ট কিওয়ার্ড দিয়ে ভিডিও ট্যাগ পূরণ করতে হবে যেন ইউটিউব বুঝতে পারে এটা কিসের ভিডিও। ইউটিউব আপনার এই ট্যাগগুলো দেখেই ভিওয়ারের কাছে আপনার ভিডিও দেখাবে। 

৪. ভিডিও ডেসক্রিপশনঃ 
খুব সুন্দর করে ইউটিউব ভিডিও এর ডেসক্রিপশন লিখতে হবে। সাধারণত ৩০০+ শব্দের ডেসক্রিপশন ইউটিউব প্রাধান্য দেয়। ডেসক্রিপশন হতে হবে ইউনিক আর সাজানো যেখানে ভিডিওর ব্যাপারে ইনফরমেশন দেয়া থাকবে। ডেসক্রিপশনে ৪ বার কি ওয়ার্ড উল্লেখ করা ভাল। 

৫. থাম্বনেলসঃ
থাম্বনেল একটি ভিডিওর প্রথম ইম্প্রেশন তৈরি করে। ভিডিও আপলোডের আর প্রোসেসিং এরপর ইউটিউব স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভিডিও থেকে ৩টি স্ন্যাপ নিয়ে থাম্বনেল সাজেস্ট করে তবে সবসময়ই কাস্টম থাম্বনলকে ইউটিউব র‍্যাঙ্ক করার জন্য গুরুত্ব দিয়ে থাকে। 

৬. ভিডিও ট্রান্সক্রিপ্টঃ 
ভিডিও র‍্যাঙ্ক করাতে ট্রান্সক্রিপ্টের গুরুত্ব আছে। সবচেয়ে ভাল কি ওয়ার্ড গুলো দিয়ে ভিডিও ট্রান্সক্রিপ্ট তৈরি করতে হয়। 

৭. চ্যানেল অথারিটিঃ 
ইউটিউব চ্যানেল অথারিটি ভিডিও র‍্যাঙ্কে ভূমিকা রাখে। চ্যানেল অথারিটি বলতে ভিডিও ভিউ এর সাথে সাথে এঙ্গেজমেন্ট বৃদ্ধি , সাবস্ক্রাইবার এবং ওয়েবসাইট ও সোশ্যাল মিডিয়া পেজগুলোর সাথে চ্যানেলের লিঙ্কিং। মূলত এগুলোই ইউটিউব ভিডিও র‍্যাঙ্কিং এর জন্য অনপেজ অপটিমাইজেশন।
______________________________________________________

চলুন এবার জানা যাক অফপেজ অপটিমাইজেশনে কি কি করা লাগে।

অফপেজ অপটিমাইজেশন (Off Page Optimization): 

১. হাই রিটেনশন ভিউসঃ 
কতজন মানুষ আপনার ভিডিও দেখলো আর দেখলেও কত সময় দেখলো সেটা অনেক জরুরি। হাই রিটেনশন ভিউ মূলত ভিডিওর টোটাল লেন্থের অন্তত ৫০%-৬০% পর্যন্ত দেখাকে বুঝায়। 

২. ভিডিও কমেন্টসঃ 
ভিডিও র‍্যাঙ্ক এবং চ্যানেল অথারিটি বাড়াতে কমেন্ট অনেক গুরুত্বপূর্ণ! একটি ভাল ভিডিওতে অনেক পজিটিভ কমেন্ট থাকে, এর মানে ভিওয়ার ভিডিওটি গুরুত্ব দিয়েছে। কোনও ভাল কমেন্টে ধন্যবাদ কিংবা কারো প্রশ্নের উত্তর দিয়ে এঙ্গেজমেন্ট বাড়ানো র‍্যাঙ্কের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। আবার নিজ থেকে বসে বসে কমেন্ট করতে যাবেন না কারণ ইউটিউব স্প্যাম কমেন্ট বুঝতে পারে। 

৩. সাবস্ক্রাইবারসঃ ভিওয়ার ভিডিওটি পছন্দ করলে পরবর্তী ভিডিও বা আপডেটের জন্য সাবস্ক্রাইব করবে যেটা শুধু ইউটিউব না বরং গুগলের কাছেও প্রাধান্য সৃষ্টি করবে। এগুলোই ইউটিউব ভিডিও র‍্যাঙ্কিং এর জন্য অফপেজ অপটিমাইজেশনের কিছু কাজ  যা ভুলেও করবেন নাঃ 

* অন্য কারো ভিডিও ডাউনলোড করে সেটা আপলোড করবেন না। কিংবা কপিরাইটেড ভিডিও পাবলিশ করবেন না। 

* ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করার পর সেইম অ্যাকাউন্ট লগিন করা সময় নিজ থেকে View বাড়ানোর চোরা বুদ্ধি পরিহার করা উচিত। এতে চ্যানেল ব্যান খাওয়ার সমূহ সম্ভাবনা আছে! 

*ইউটিউব ভিউ এর সাথে সাথে লাইক/ডিজলাইকের একটা নির্দিষ্ট অনুপাত মেইন্টেইন করে। ভুলেও নিজ থেকে এগুলো করার চেষ্টা করবেন না। এগুলো করলে ইউটিউব পুরো চ্যানেলকেই ব্যান করে দিতে পারে।


প্রফেশনাল ইউটিউবার হতে চান? এদিকে আসুন | কিভাবে নতুন Youtube Channel থেকে সাফল্য লাভ করবেন |

হাই বন্দুরা কামরুজ্জামান সোহাগ এবার ইউটিউব নিয়ে পোস্ট করব 

তাহলে শুরু করা যাক-- 

আমরা স্বভাবত ভিডিও তৈরির জন্য যে সব আইডিয়ার ভিডিও বানাই তা সাধারনত টিউটোরিয়াল, প্রাঙ্ক ভিডিও অথবা অন্যের ভিডিওর ভেতরে সিমাবদ্ধ থাকে। আবার নতুনদের তো প্রথমেই মনে হয় ভিডিও বানানো হয়তো বেশ শ্রম এবং ব্যায়সাধ্য ব্যাপার।…… (কিচ্ছু বল্লাম না আর। অন্যের ভিডিওরে হাজার দিক থেকে এডিট কইরা সেটা ইউটিউবে ছাড়ার জন্য পরিশ্রম আরো বেশি যায় ব্রো) তো বলুন কি করতে পারি ?

 – একটু ভাবুন আপনি কোন জিনিসটা ভালো পারেন। নাচ,গান, ছবি আকা, মাইক্রোকন্টোলিং, রান্নাবান্না, সাজগোজ, সাইকেল স্টান্ট, অথবা ডেইলি মুভি, নিউজ, খেলাধুলার আপডেট। এসবের ভেতর কোন না কোন একটা জিনিসে আপনার অবশ্যই আগ্রহ আছে। আপনি সেটিকে বেছে নিয়ে সেটির উপরে ভিডিও বানাতে পারেন। প্রশ্ন করতেই পারেন এতে করে লাভ কি? ভাই ! ঘুরে ফিরে সেই এক কথাই আসলো। আপনি যদি আপনার আগ্রহের বিষয়টিকে আপনার চ্যানেলের নিশ করে নিন তাহলে নিঃসন্দেহে ভিডিও ক্রিয়েশনটা ভালো হবে।

প্রতিদিন ভিডিও আপলোড করার দরকার নেই। সপ্তাহে একটা অথবা মাস দুইটা করে ভালো ভিডিও আপলোড করুন। এসইও করুন। মাস ছয়েক পরে সাবস্ক্রাইবারের অভাব হবে না।

এবার আসুন কাজের কথাতে--

 আপনাদের কাছে আমার দৃষ্টিকোন হতে নতুন এবং অভিজ্ঞ ইউটিউবারদের জন্য আটটি আলাদা রকম ভিডিও ক্রিয়েশন আইডিয়া উপস্থাপন করবো। এবং মজার ব্যপার হচ্ছে ভিডিও রেকর্ড এনাবেল একটি স্মার্ট ফোন এবং ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার ছাড়া কোন খরচই লাগবে না এই আইডিয়া গুলো নিয়ে কাজ করতে।শুধু হাই সিপিসি দেখে আর কতো ভিডিও বানাবেন ? তো চলুন শুরু করা যাক….. 


#অরিগামি_টাইপের_জিনিসের_উপর_ভিডিও – 

অরিগামি মানে কাগজকে টুকরা না করে শুধু মাত্র ভাজ করে সেটি দিয়ে পাখি, নৌকা, ফুল এই টাইপের জিনিস বানানো। এছাড়া ফেলনা জিনিসকে (প্লাস্টিকের বোতল, পুরাতন কলম, পন্য বহনকারি কার্টুন, ফেলে দেওয়া বাক্স) কাজে লাগিয়ে কি করে ব্যবহার যোগ্য জিনিস বানানো যায় তার উপরে অসংখ্য ক্রিয়েটিভ ভিডিও বানাতে পারেন।

# ঘরোয়া কাজের উপর ভিডিও বানাতে পারেন – 

যেমন বই বাধাই করা, ঘোলা আয়না কি করে পরিষ্কার করা যায়, রান্নাবান্না, সেলাই, বাগান পরিচর্যা এসব টপিকের উপর ভিডিও বানাতে পারেন। এসব জিনিস অনেকেই খুজে ইউটিউবে। তার মানে বেশ ভালো অঙ্কের সাবস্ক্রাইবার পাবেন। 

#পেইন্টিং – 

পেন্টিং মানে ছবি আকা না। পেইন্টিং মানে বিশাল একটা বিষয়। আপনি যদি ভালো আঁকতে পারেন তাহলে আপনি আপনার ইউটিব চ্যানেলে থ্রিডি পেইন্ট, ইলিউসন পেইন্ট, ফর্মাল পেইন্ট, এসবের উপর নিজের বানানো ভিডিও আপলোড করতে পারেন। এই ভিডিও গুলো যদি ক্রিয়েটিভ এবং সহজ কিছু স্টেপের মাধ্যমে উপস্থাপন করেন তাহলে এটিই হতে পারে আপনার মুল কাজের এবং আয়ের ক্ষেত্র। 

#মাইক্রোকন্টোলিং নিয়ে ভিডিও – 

জিনিসদের দৃষ্টি আকর্ষন করছি। রোবট, সার্কিট, ইলেক্ট্রনিক্স নিয়ে গ্রুপের এক জন একটা চ্যানেল করা উচিত। নিজের বানানো অথবা অন্যের আইডিয়া থেকে বানানো প্রজেক্ট গুলো নিয়ে সহজ ভাষায় উপস্থাপন করে ভিডিও বানানো যেতে পারে (কেও সাবস্ক্রাইব না করলেও আমি করবো)। তাছাড়া আপনি চ্যানেলে আরো কিছু ভিডিও রাখতে পারেন যেমন নষ্ট রিমোট, টর্চ, ক্যালকুলেটর, প্রয়োজনিয় ইলেক্টনিক্স জিনিসপত্র কি করে ঠিক করা যায় তার উপর। এক বন্যা শেয়ার পেতেও পারেন। 

#হয়ে যেতে পারেন শিক্ষক –

আপনি হয়তো পিয়ানো, গীটার, তবলা বাজাতে পারেন। অথবা আপনি অনেক ভালো নাচতে পারেন। এখন আপনার মোবাইল ফোনটি ব্যাবহার করুন। ইউটিউবএ আমাদের বাংলাদেশি এখনো কোন চ্যানেল নাই যেখানে পিয়ানো, গীটার, নাচ অথবা গান শিখানো হয়। আপনি পারলে আপনিও শুরু করতে পারেন। বেশ সাড়া পাবেন। #খেলাধুলার_উপর_কিছু_করতে_পারেন – হয়তো আপনি অনেক ভালো সাইকেল চালাতে পারেন অথবা ভালো ক্রিকেট, ফুটবল খেলতে পারেন। আপনি আপনার চ্যানেলে বিভিন্ন রকম ক্রিকেটের ভালো শর্ট খেলার কৌশল, ভালো ফুটবল খেলার কৌশল, সাইকেলের হরেক রকম স্টান্ট, শেয়ার করতে পারেন। এই রকম বাংলা ভিডিওর অনেক অভাব আছে। 

#নিজেকে_ভালো_করে_উপস্থাপন_করতে_পারেন – 

সেই দিন ফেসবুকে এক ভাইের সাথে কথা হল/ সে ভালো আরজে হতে পারতো। হয়তো ভাগ্যের জন্য হতে পারে নাই। আপনারও হয়তো সেই মেধা আছে। সুন্দর করে আপনি মোবাইলে ভিডিও রেকর্ড অন করে আপনি সাম্প্রতিক সময়ের কিছু ঘটনাকে মজার কিছু ভঙ্গিমাতে উপস্থাপন করতে পারেন। পারলে বন্ধুদের হেল্প নিতে পারেন। মনে রাখবেন মানুষ অধিকাংশ সময় বিনোদনের জন্যই ইউটিউবে যায়। আপনি যদি আপনার এই রকম বিনোদন মুলক চ্যানেলের মাধ্যমে যুক্তি-যুক্ত কিছু তুলে ধরতে পারেন তাহলে সাবস্ক্রাইবার তর তর করে বেড়ে যাবে।। তাছাড়া আপনি যদি নিজেকে আর ভালো করে উপস্থাপন করতে পারেন তাহলে আপনি পাঠ্যবইের কিছু বিশ্রী সমস্যার সহজ এবং সাবলীল সমাধান দিতে পারেন আপনার ভিডিওতে। যেমন পিথাগোরাসের সেই উপপাদ্য, নিউটনের দাঁতভাঙ্গা প্রস্তাবনার সমাধান, গাণিতিক বিখ্যাত সমস্যা গুলোর সমাধান। আর অবশ্যই ভিডিও আপলোড করার পরে এসইও করার কথা ভুলবেন না। Video S.E.O Tutorial


#নতুন আপডেট হতে পারে একটি চ্যানেল আইডিয়া – 

এই আইডিয়া কতটা কার্যকর জানি না। তবে আমি বিদেশি কিছু নামি চ্যানেলে দেখেছি এটা। ওদের কাজ হল ওরা তাদের চ্যানেলের মাধ্যমে সাম্প্রতিক হয়ে যাওয়া ঘটনা, দুর্ঘটনা, খেলার গুরুত্বপূর্ণ হাইলাইট, এসব উপস্থাপন করে। আপনিও কাজে লাগিয়ে দেখতে পারেন। তবে ভিডিও কপি করা থেকে দূরে থাকবেন। নিজে উপস্থাপন করবেন। লাগলে কিছু ছবি এড করতে পারেন। সরাসরি কপি করবেন না। একটু আলাদা করে ভাবুন। দেখবেন ভিডিও ক্রিয়েসন আইডিয়ার অভাব পরবে না। আমার থেকেও হয়তো অনেক ভালো ক্রিয়েসন আইডিয়া আপনার আছে। 
Top 10 Popolar Nish Idea

সবকিছুর পরে ওই ২টা কথা আবার মনে করিয়ে দেই 


•কপি করা থেকে বিরত থাকুন 
•এসইও এর কোন বিকল্প নাই G


Google Adsense সি,পি,সি (C,P,C) কেন কমে এবং বাড়ার উপায় Blogger.com

হাই বন্দুরা সবাই কেমন আছেন । আমি কামরুজ্জামান সোহাগ  আমি  নিয়ে এসেছি google adsense cpc কেন কমে এবং বাড়ার উপায় 

শুরু করা যাক:- আমার মতে, সিপিসি বাড়ানোর আগে জানা উচিৎ কি কি কারনে সিপিসি কমে যায় ?
কমে যাওয়ার কারণগুলো বের করে কাজ করতে পারলেই সিপিসি অটোমেটিক বেড়ে যাবে। 

আমি কমন কিছু কারন তুলে ধরবো : 
•সাইটে Low paying Advertiser দের অ্যাড ডিসপ্লে হলে সিপিসি কম পাবেন। 
• Low paying Keywords & Low paying Ad competition এর Keywords যুক্ত সাইটে সিপিসি কম পাবেন। 
• Global Alexa Rank ১ লাখের নিচে না থাকলে সিপিসি কম পাবেন। 
• এশিয়ান ট্রাফিক বেশি থাকলে সিপিসি কম পাবেন। 
• প্রোডাক্টবেইজ সাইট না হলে সিপিসি কম পাবেন। 
• Organic SEO তে আপনার Keywords টপ Rank এ না থাকলে সিপিসি কম পাবেন। 
• Proper Ads optimization ঠিক না থাকলে সিপিসি কম পাবেন।(প্লেসমেন্ট এবং সাইজ)। 
•2-3 টার বেশি অ্যাড ব্যাবহার করলে সিপিসি কম পাবেন। 
• সাইটে Poor Quality Content থাকলে সিপিসি কম পাবেন। 


এইসব নিজের বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে বলছি (ভিন্নমত থাকতে পারে) এখন নিজেই চিন্তা করেন, কিভাবে সিপিসি বাড়াবেন ?? 

• Low paying Advertiser দের ব্লক করে দেন (ম্যাক্সিমাম ৫০০ বিজ্ঞাপনদাতা ব্লক করতে পারবেন)। 
• Average CPC 0.50 $ – 1 $ এর Keywords টার্গেট করুন এবং Ad competition Medium or high Keywords সিলেক্ট করুন। 
• সাইটের Global Alexa Rank ১ লাখের নিচে নামান (দামী বিজ্ঞাপনদাতা আসবে)। 
• ইউরোপের ট্রাফিক টার্গেট করুন (দামী অ্যাড ডিসপ্লে হবে)। 
• প্রোডাক্টবেইজ সাইট করুন (Relevant Advertiser বেশ… 
• Organic SEO তে আপনার Keywords টপ Rank এ রাখার চেষ্টা করুন (ওই Keywords এর ম্যাক্সিমাম পে করা অ্যাড দেখাবে) । 
•কন্টের এর শুরুতে এবং শেষে অ্যাড ইউনিট ইউজ করুন (336×286/300×250/728×90) ।
• সিপিসি বাড়ানোর জন্য ২ টা অ্যাড ইউনিট ব্যাবহার করুন (সিটিআর কম হবে এবং সিপিসি অনেক বাড়বে)।
• সাইটে রেগুলার ভালো মানের ইউনিক কন্টেন্ট ব্যাবহার করুন (SEO Friendly Content) । এইসব বিষয় মেনে ১ টা সাইট ১ বসর চালিয়ে দেখুন… আমি গ্যারান্টি দিচ্ছি সিপিসি ২০০ % – ৩০০ % বাড়বেই ইনশাআল্লাহ্‌।

Saturday, September 2, 2017

রবি বন্ধ সিমে ৬ টাকায় ১ জিবি ইন্টারনেট আর ১৯ টাকা রিচার্জে সেরা কলরেট । রবি বন্ধ সিম অফার ২০১৭

রবি বন্ধ সিম অফার ২০১৭। বন্ধ সংযোগ চালু করলেই ৬ মাসে ৬ জিবি আর ১৯ টাকা রিচার্জে সেরা কলরেট।


৬ মাসে ৬ জিবি ইন্টারনেট :
প্রতি মাসে ১ জিবি করে ৬ মাসে ৬ জিবি পর্যন্ত ইন্টারনেট; প্রতি জিবি ৬ টাকা করে
১ জিবি’র প্যাক কিনতে ডায়াল করুন *৮৬৬৬*০৬০#
প্রতি ১ জিবি’র মুল্য ৬ টাকা (+ট্যাক্স)
মেয়াদ ৩০ দিন
গ্র্রাহক ৩০ দিনে একবারই এই প্যাক কিনতে পারবেন
গ্রাহক প্রতিদিন রাত ১২টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত এই প্যাক ব্যবহার করতে পারবেন
ইন্টারনেট ব্যালান্স চেক করতে ডায়াল *৮৪৪৪*৮৮#
৩০ দিনের জন্য সেরা কলরেট :
প্রতিবার ১৯ টাকা রিচার্জ করে উপভোগ করুন সর্বনিম্ন কলরেট
রবি – রবি/Airtel ২৫ প/মি
রবি – অন্য অপারেটর ৬০ প/মি
মেয়াদ ৩০ দিন
ব্যবহার করতে পারবেন দিন রাত ২৪ ঘন্টা
১০ সে পালস প্রযোজ্য
এছাড়াও থাকছে ১ টি ফ্রি এসএমএস
১৯ টাকা রিচার্জ ব্যতীত যেকোনো নম্বরে কলরেট ১৯ প/১০সে :
বন্ধ সংযোগের জন্য অন্যান্য বিশেষ নির্দেশিকা :
রবি বন্ধ সংযোগ থেকে যেকোনো চার্জযোগ্য কার্যক্রম করার ৭২ ঘণ্টার মধ্যেই অফার শুর হবে
এই অফার অব্যবহৃত সকল প্রিপেইড (পোস্টপেইড, উদ্যোক্তা, ইজিলোড ও কর্পোরেট ব্যতীত) সংযোগের জন্য প্রযোজ্য
এই অফারটি আপনার বন্ধ সংযোগের জন্য প্রযোজ্য কিনা জানতে A <>০১৮xxxxxxxx লিখে যেকোনো রবি নম্বর থেকে ফ্রি এসএমএস করুন ৮০৫০ নম্বরে
পরবর্তী ঘোষণা না দেওয়া পর্যন্ত এই অফার প্রযোজ্য থাকবে।

ধন্যবাদ সাবাইকে, যে কোন নতুন অফার পেতে আমাদের সাথেই থাকুন । 

Friday, September 1, 2017

বাংলালিংক সিমে ১২ টাকায় ১ জিবি ইন্টারনেট অফার

বাংলালিংকে স্পেশাল ইন্টারনেট অফার।


মাত্র ১২ টাকায় (ট্যাক্স সহ) ১ জিবি ইন্টারনেট।

এই অফারটি পেতে ডায়াল করুন *5000*271#

এর মেয়াদ ৫ দিন।

এমবি চেক করতে ডায়াল করুন *5000*500#

এই অফারটি সীমিত সময় এর জন্য ।