Saturday, July 29, 2017

Youtube ই হতে পারে আপনার কেরিয়ার। ইউটুবের টাকা দিয়েই সুন্দরভাবে চলতে পারে আপনানার পরিবার। জেনে নিন অনলাইনে টাকা কামানোর উপায়

Youtube ই করতে পারে আপনাকে সফল Youtube ই দিতে পারে সফলতার দিকনির্দেশনা, Youtube ই করতে পারে আপনাকে সফল। ত শুরু করে দিন আজকে থেকেই কাজ এবং

টার্গেট নিন ২০১৭ হবে আপনার জন্য সফল বছর। আমি আছি আপনার সাথে।আজকে আমি  আপনাদের সুন্দর একটা প্ল্যান দেখাবো কি করে আপনি কাজ সুরু করতে পারেন এবং কি করে টার্গেট নিতে পারেন ২০১৭ এর জন্য। চলুন দেখি কি করতে হবে...........

প্রথমে গোল বা লক্ষ নির্ধারণ করুন আপনি কি চান এবং কত চান ?এর পর কাজের জন্য বা সফলতার জন্য আপনি কতটুকু আগ্রহি ?সত্যি সত্যি কি আপনি একজন ইউটিউব উপার্জনকারী হতে চান ?নিজেকে প্রশ্ন করুন আপনি কি কি জানেন আর কি কি জানা প্রয়োজন ?এই সব কিছু শেষ হলে এর পর যদি আপনি কাজের জন্য উপযুক্ত হন তাহলে আর দেরি কেন কাজে লেগে পরে।

আর যারা একদমি নতুন কিন্তু ভীষণ রকম আগ্রহ আছে তারা দয়া করে একটু সময় নিয়ে কাজ গুলা শিখুন, জানুন নিয়ম কানুন, জানুন কোন পথে সফলতা কোন পথে অন্ধকার, এইসব বিষয় জানা শেখা হয়ে গেলে আপনিও সুরু করতে পারেন।কি ভাবে শুরু করবেনপ্রথমে টপিক নির্বাচন করুন কি কি নিয়ে কাজ করবেন ?এর পর ওই টপিক অনুযায়ী চ্যানেল তৈরি করুন।চ্যানেল এ সব কিছু সঠিক ভাবে পূর্ণ করুন

চ্যানেল হয়ে গেলে এর পর টপিক অনুযায়ী ডাটা সংগ্রহ করুন।এর পর আপনার পছন্দ অনুযায়ী এবং মানুষ পছন্দ করবে এমন করে ভিডিও তৈরি করুন।ভিডিও হয়ে গেলে এর জন্য, ট্যাগ, টাইট্যাল, ডেসক্রিপশন প্রস্তুত করুন।এর পর সুন্দর করে একটা থাম্বনাইল ইমেজ তৈরি করুন। সব কিছু প্রস্তুত থাকলে ভিডিও আপলোড দিয়ে দিন।এইতো কাজ এর পর এস ই ও করবেন একটু এবং সোশ্যাল অ্যাকাউন্ট এ শেয়ার করবেন আশা করা যায় ইনকাম হতে খুব বেসি সময় লাগবে না।

suhag550   এই youtube চ্যানেল এ ইউটুব মার্কেটিং সম্পর্কে বিস্তারিত ভিডিও টিউটোরিয়াল পাবেন

তাই যারা বিভিন্ন, মানুষের বিভিন্ন কথায় সিধান্ত নিতে পারছেন না আমি বলবো ইউটিউব সুরু করেন এবং সঠিক ভাবে কাজ করেন সফলতা দেখবেন আপনাকে খুজে বেড়াবে। একটা কথা মনে রাখবেন আপনাকে পেছনে ঠেলে দেবার অনেক লোক পাবেন হাত ধরে সামনের পথ দেখানোর কাউকে পাবেন না। এবং আপনি সফল হন এটাও অনেকেই চায় না তাই অন্য জনের কথায় আপনি কেন কান দেবেন। তাই দেরি না করে সুরু করে দেন সফল হবার নতুন জার্নি। বদলে ফেলুন জিবনের মানচিত্র বদলে ফেলুন আপনার প্রতি অন্যদের চিন্তা ধারা। দেখিয়ে দেন আপনিও পারেনভালো কাজ। ভালো নিয়ত। পরিশ্রম। এবং কাজের প্রতি ভালোবাসা থাকলে সফলতা সময়ের ব্যাপার।তবে একটা কথা কাউকে সাহায্য না করলেও ক্ষতি করবেন না। কারো হাত ধরে সামনে নিতে না পারলেও পেছনে ঠেলে দেবেন না। কাউকে উপরে উঠার পথ দেখাতে না পারলেও নিছে টানবেন না। এবং সফলাতার সুন্দর পথের দিকনির্দেশনা না দিতে পারলেও অন্ধকারে পথ দেখাবেন না। নিজের মনের নোংরা চিন্তা টা কে ছুরে ফেলুন দেখবেন অন্নের সফলাতেও আনন্দ লুকিয়ে আছে।প্রয়োজনে যোগাযোগ করতে পারেন। আমি আছি ইনশাল্লাহধন্যবাদ সকলকে।
facebook এ আমি

Thursday, July 20, 2017

সার্চে ইউটিউব ভিডিওকে প্রথমে আনার ৬ টিপস Suhag 550

গুগল সার্চে নিজের ভিডিওকে প্রথমে দেখতে চান সকলেই। প্রথম পাতায় নিজের ওয়েবসাইট নিয়ে আসতে চান সবাই। এ জন্য সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের (এসইও) কাজ করে থাকেন ওয়েবসাইট মালিকরা। সার্চে সবার আগে ওয়েবসাইটটিকে তুলে আনতে সহায়তা করে এটি।
আর সার্চে সবার আগে এলে ভিজিটরও বাড়ে। ঠিক তেমনিভাবে ইউটিউবে ভিডিওকে সবার আগে তুলে আনতেও এসইও করতে হয়। যেন সার্চ করলে প্রথমে আসে ভিডিওটি।
বর্তমানে ইউটিউবের জনপ্রিয়তা এখন তুঙ্গে। অপ্রতিদ্বন্দ্বী ভিডিও শেয়ারিং সাইট এখন এটি। ব্যবহারকারীরা পড়ার চেয়েও বেশি ভিডিও দেখতে পছন্দ করেন।
বহুবিধ ব্যবহারের কারণে ইউটিউব শুধু ভিডিও দেখার কোনো বিনোদন মাধ্যম নয়। এখানে ভিডিও আপলোড করে বিজ্ঞাপন থেকে আয় করা যায় অনায়াসে। তবে এ জন্য কিছু প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে হয়। কিছু কৌশল জানতে হয়। আজকের টিউটোরিয়ালে থাকছে এ বিষয়ের প্রয়োজনীয় কিছু তথ্য।


ইউটিউবে ভিডিওকে প্রথম সারিতে আনতে এসইও খুবই কাজের একটি মাধ্যম। এতে অনপেজ অপটিমাইজেশন ও অফপেজ অপটিমাইজেশন দুটি বিষয়ের গুরুত্ব রয়েছে। আজকের টিউটোরিয়ালে ভিডিও এসইও-এর অফপেজ অপটিমাইজেশনের প্রাথমিক বিষয়গুলো তুলে ধরা হলো।


মন্তব্য
ইউটিউবের ভিডিওটি কেমন হয়েছে তা নির্ভর করে ভিউয়ারদের ওপর। ভিডিও দেখে অনেক ব্যবহারকারী মন্তব্য করেন। কেউ প্রসংশা করেন, কেউবা কটু কথাও বলেন। সবাই প্রসংশা করবে এমনটা ভাবা উচিত নয়। তাই ঠান্ডা মাথায় প্রতিটি প্রশ্নের উত্তর সুন্দর করে দিতে হবে। যেন পাঠক মন্তব্যটি বুঝতে পারে এবং পুনরায় চ্যানেলটিতে ভিডিও দেখতে আসে।
নেগিটিভ মন্তব্যেগুলোতে যুক্তি দিয়ে বুঝিয়ে বলতে হবে যেন ভিউয়ারের ভুল ধারণাটি ভেঙ্গে যায়। ভিডিওতে কোনো ভুল থাকলে সেটা স্বীকার করে নেয়াই ভালো।
এতে করে ভিউয়ারদের আস্থা অর্জন করা যায়। মন্তব্য কিন্তু চ্যানেলের র‍্যাংক বা জনপ্রিয়তা বাড়াতে সাহায্য করে থাকে। তাই মন্তব্যকে লক্ষী হিসেবেই ভাবতে হবে, হোক না তা কিছুটা কটু।
ব্যাকলিংক
কথায় আছে প্রচারেই প্রসার। আপনার ভিডিও যত প্রচার পাবে, ততো বেশি ভিউ পাওয়া যাবে। তাই যত বেশি সম্ভব ব্যাকলিংক তৈরি করতে হবে।
এজন্য বিভিন্ন ব্লগে পোষ্ট, গুগল প্লাস, টুইটার ও ফেইসবুকে বেশি করে ভিডিওটির লিংক শেয়ার করতে হবে। তবে এলোমেলোভাবে শেয়ার না করে বিষয়ভিত্তিক এবং কৌশলে শেয়ার করতে হবে।
মনে রাখতে হবে কেউ যাতে লিংক শেয়ারকে স্প্যামিং না ভাবেন। এতে ইউটিউব চ্যানেলটির বিষয়ে খারাপ ধারণাও হতে পারে অনেকের। ফলে হিতে বিপরীত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে টার্গেট অর্ডিয়েন্সকে লক্ষ্য করে অবশ্যই শেয়ার বাড়াতে হবে। তাদের কাছে পৌঁছে দিতে হবে লিংকটি।
লাইক বা ডিজলাইক
ফেইসবুকের মতো ইউটিউবেও লাইক অপশন রয়েছে। ভিডিওটি পছন্দ না হলে ডিজলাইক বাটনও রয়েছে। যে কোনো ব্যবহারকারী এ অপশন দুটি ব্যবহার করতে পারেন।

ভিডিও র‍্যাংকিং অনেকাংশে লাইক ও ডিজলাইকের উপর নির্ভর করে থাকে। যত বেশি লাইক পাওয়া যাবে সার্চ রেজাল্টে ততো আগে ভিডিও দেখার সুযোগ তৈরি হবে।

কপিরাইট
ইউটিউব কর্তৃপক্ষ কপিরাইটের ব্যাপারে বেশি কঠোর। চ্যানেলে অন্য কারও ভিডিও ডাউনলোড করে সেটা আপলোড না করাই উচিত। কেননা কপিরাইট ভিডিও ইউটিউব পাবলিশ করতে অনুমতি দেয় না।
অনেক সময় কপিরাইট জটিলতার কারণে চ্যানেলটি সময়িকভাবে ব্লক করে দিতে পারে কর্তৃপক্ষ।
ভিউ বাড়ানোর অপকৌশল
অনেক ইউটিউব চ্যানেলের মালিকরা নিজের আইডি দিয়ে বার বার ভিডিওটি প্লে করে ভিউ বৃদ্ধি করে থাকেন। এতে হিতে বিপরীত হতে পারে। এতটা বোকা নয় ইউটিউব কর্তৃপক্ষ। এতে ব্যান হয়ে পারে আইডিটি।
কিওয়ার্ড ব্যবহার
সার্চে ভালো ফল পেতে ভিডিও আপলোড করার আগে সংশ্লিষ্ট বিষয়ের সঠিক কি ওয়ার্ড ব্যবহার করতে হবে। কারণ সবাই সার্চে প্রথমে সাবজেক্ট লিখেই কোনো কিছু খুঁজে থাকেন। ভিউয়াররা কি শব্দ ব্যবহার করে সার্চে লিখবেন তার সঠিক অনুমান করে কি ওয়ার্ড ব্যবহার করতে হবে। এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অপ্রাসঙ্গিক কি ওয়ার্ড ব্যবহার না করাই ভালো।